Skip to main content

Posts

Showing posts from May, 2020

ইসলামের কী এমন গুণ রয়েছে যেগুলোর জন্য পৃথিবীর সকল মানুষ ইসলামের দিকে ছুটছে

বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে নির্যাতীত, নিঃপীড়িত ধর্ম ইসলাম । ফিলিস্তিন, সিরিয়া, মায়ানমার, কাস্মির সহ পৃথিবীর সকল জায়গায় ইসলাম ধর্মের মানুষরা নির্যাতিত হচ্চে । কিন্তু এতো কিছুর হওয়ার পরে ইসলাম ধর্ম আদর্শ ধর্ম হিসেবে পরিগণিত হচ্চে । ইউরোপ, আমেরিকা, ফ্রান্সসহ উন্নত দেশ গুলোতে সবচেয়ে বেশি ইসলাম ধর্মে ধর্মান্বিত হচ্চে এবং প্রমানিত হচ্চে ইসলামের সকল আইন - কানুন মানবজাতির জন্য সবচেয়ে বেশি কার্যকরী । আসুন জেনে নিই কী এমন কারেক্টার গুণ রয়েছে ইসলাম ধর্মে ১. প্রভূর ধর্ম :  ইসলাম ধর্ম মহান আল্লাহ প্রদত্ত দেওয়া ধর্ম । পৃথিবীতে অনেক ধর্ম আছে যে গুলো মানুষের দ্বারা গড়া, তাদের ধর্ম গ্রন্থ গুলো মানুষের গড়া । মানুষের নিজের মত করে নিজে গড়া । কিন্তু ইসলাম ধর্ম স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা দ্বারা তৈরী এবং এ ধর্মের ধর্মগ্রন্থ পবিত্র আল কুরআন সৃষ্টিকর্তা দ্বারা তৈরী । এ ধর্মের সকল বিধান, আইন, কানুন সব কিছু আল্লাহর তৈরী সংবিধান কুরআনের মাধ্যমে হয়ে থাকে । এ ধর্মের মূল বাক্য আল্লাহ বা সৃষ্টিকর্তা এক, অদ্বিতীয় নেই এবং সৃষ্টি যার আইন চলবে তাঁর । ২. মানবতার ধর্ম : মানুষকে ইসলাম সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয় । কথায় ...

কে এই তামান্নাহ ভাটিয়াহ? কী তার পরিচয় যাকে নিয়ে ইন্টারনেটে হইচই জানুন সকল তথ্য

তামান্নাহ্‌ ভাটিয়া জন্মঃ ২১ ডিসেম্বর, ১৯৮৯ সাল বয়স : ৩০ বছর জাতীয়তা : ভারতীয় একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী,যিনি মূলত তেলুগু ও তামিল ছবিতে অভিনয় করেন। ২০০৫ সালে চান্দ সা রোশন চেহ্‌রা ছবির মধ্য দিয়ে বলিউডে পা রাখেন এবং একই বছরে তেলুগু ও তামিল ছবিতে কাজ শুরুর আগে ইন্ডিয়ান আইডল-১ বিজয়ী অভিজিত সাওয়ান্তের ‘আপ্‌কা অভিজিত’ এ্যালবামের ‘লাফ্‌জো মে’ নামের একটি গানে তাকে মডেল হিসেবে দেখা যায়। একই বছরে তেলুগু ছবি শ্রী দিয়ে প্রথমবারের মতন তেলুগু চলচ্চিত্রে পদার্পণ করেন এবং পরবর্তী বছর তিনি তার প্রথম তামিল ছবি কেদিতেও নাম লিখেন ২০০৭ সালে তিনি কলেজ জীবনের উপর ভিত্তি করে নির্মিত তেলুগু ছবি হ্যাপি ডে’স্‌ ও তামিল ছবি কাল্লোরি নামের নাট্যচিত্রেও অভিনয় করেন। তার কাজগুলো হলো তামিল ছবি অয়ন (২০০৯), পাইয়া (২০১০) এবং সিরুথাই (২০১১)। ২০১১ সালে তিনি ১০০% লাভ (২০১১) করে তেলুগু ছবিতে ফিরে আসেন। তার অন্যান্য ছবিগুলো হলো রাছা (২০১২), ক্যামেরামান গঙ্গা থো রামবাবু (২০১২), থাডাকা (2013), আগাডু (২০১৪), বাহুবলীঃ দ্য বিগিনিং, বেঙ্গল টাইগার (২০১৫),ওপিরি (২০১৬) এবং 'বাহুবলী ২ঃ দ্য কনক্লুশন (২০১৭...

পর্ন আপনি কেন ছাড়বেন? ভয়ংকর ৩৪ টি কারন জানুন এখনই

পর্ন বর্তমান সময়ের এক মহামারি সমস্যা। বেখেয়ালে এতে আক্রান্ত হচ্ছে প্রতিনিয়ত লাখো তরুণ। তবে আশার কথা হলো, পর্নের বিরুদ্ধে বৈজ্ঞানিক গবেষণা যেমন বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে সাধারণ মানুষের মাঝে সচেতনতা। তবুও অনেকেই পর্ন আসক্তি থেকে মুক্তির যাত্রা শুরু করার প্রেরণা পায় না। তাদের জন্যই এ আর্টিকেল। এখানে আমরা পর্ন ছাড়ার কয়েকটিকারণ নিয়ে আলোচনা করব। আসুন, শুরু করা যাক। ১) শারীরিক মিলন সম্পর্কে পর্ন কোনো আকর্ষণীয় উপায় জানায় না পর্নের সবচেয়ে বড় মিথ্যাচার হচ্ছে এটা মানুষকে সেক্সচুয়াল ফ্যান্টাসিতে ভোগায়। এসব পর্নে যা দেখানো হয় সেগুলো বাস্তবতার সম্পূর্ণ বিপরীত। বেশি পর্ন দেখার ফলে বাস্তব মিলন তখন মানুষের কাছে পর্নের মতো আকর্ষণীয় মনে হয় না। দেখা দেয় অপ্রাপ্তির বিষণ্ণতা, মনোমালিন্য ও সম্পর্কে টানাপোড়ন। পর্নে যা দেখানো হয় সবটুকুই অতিরঞ্জিত অভিনয় যার সাথে বাস্তবতার সামান্যতম সম্পর্ক নেই। ২) এটা একটা নেশার মতো বাইরে থেকে দেখলে কোকেন আর পর্ন এক জিনিস নয়। কিন্তু বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল বলে, মাদকসেবনের ফলে মস্তিস্কে যে হরমোন নিঃসৃত হয়ে আনন্দের অনুভূতি দেয়, পর্ন দেখলেও ঐ ...

কলেজ প্রেম - College Love

আমাদের গল্পের নায়কের নাম শ্রাবন । সে ছোট বেলা থেকে নম্র, ভদ্র, সভ্য । সে খুবই গরিব যার কারনে তাকে টিউশনি করে চলতে হয় । সে প্রতিদিন কলেজে যায় । পড়াশুনা করে ঢাকার একটি কলেজে । ছোট বেলা থেকে সকল ক্লাসে ভালো রেজাল্ড করে স্কুলের স্যারদের অনেক আদর পেয়েছে, মোটামোটি এখন কলেজে ও অনেক ভদ্র। কলেজের সকল স্টুডেন্টরা তাকে অনেক পছন্দ করে,  কিন্তু একটা ছাত্রী খুব পছন্দ করে । পছন্দ করে তাই নয় তাকে অনেক ভালোবাসে নাম তার পিয়ংকা । মেয়েটি ও অনেক সুন্দর কিন্তু অনেক চঞ্চল দুষ্টু । প্রতিদিন কলেজে আসে ঠিকই কিন্তু ক্লাসের স্যার, ছাত্র-ছাত্রীদের অনেক ডিস্টার্ব করে । একদিন শ্রাবন ক্লাসে স্যারের লেকচার অনেক মনোযোগ দিয়ে শুনছিল হঠাৎ তাকে কেউ একজন একটা কাগজ ছুড়ে মারলো কিন্তু কে মারলো সে জানে না । এটিকে খুলে দেখলো তাতে লেখা " I Love you " । সে ওদিক এদিক করে তাকালো কিন্তু সবাই স্যারের লেকচার শুনছে । কাকে সন্দেহ করবে? কে মারতে পারে?  সে এ চিন্তা বাদ দিয়ে ফের স্যারের লেকচার শুনছে । কলেজ ছুটি হওয়ার পর কেউ একজন বললো "এটার উত্তর চাই " কিন্তু কে বললো ধরতে পারতেছে না শ্রাবন । কলেজ থেকে বাহির হওয়ার পর প...

ঈদের কিছু ছড়া - কবি তাজ উদ্দিন সম্রাট

ঈদের খুশি তাজ উদ্দিন ঈদের খুশি ছড়িয়ে পড়ুক আজকে সারা দেশে দুঃখ ভুলে জাগুক সবাই উঠুক আবার হেসে। দুখে যাদের জীবন কাটে আহার নিদ্রাহীন তাদের প্রতি আছে সবার অনেক জমা ঋন। সে ঋন শোধাও এইতো সময়, এমন ঈদের দিনে--- কেউ যেন গো উপোস না রয় ফিন্নি পায়েস বিনে। দুঃখে কাতর এই ধরণীর আবার ফুটুক হাসি জাত বিজাতের বিভেদ ভুলে এসো ভালোবাসি। শাওয়াল মাসের ঐ নতুন চাঁদ যেমনি ছড়ায় আলো তেমনি করে দূর হয়ে যাক মনের সকল কালো। সাওমের ঐ দিনগুলো তে নাজাত পাওয়ার আশায় দিবারাত্রি প্রার্থনাতে চক্ষু  যে জন ভাসায়, তার উসিলায় ঈদের খুশি নামুক সবার নীড়ে দ্বীন দুঃখিদের মাঝেও প্রভু ঈদটা আসুক ফিরে। ঈদ বোনাস তাজউদ্দিন সম্রাট ঈদে যারা বোনাস পেলো করতে ঈদের মার্কেটিং এটা ওটা কিনতে যাদের ব্যর্থ হলো টার্গেটিং! বুঝবে তারা এবার ঠিকই টাকাই কেবল জীবন নয়, টাকা বিহীন এই সমাজের মানুষগুলো কেমন রয়! অলস টাকায় পকেট ভরা বাড়ছে কেবল তাতে ঋণ, বলছি মশাই-- এবার কিছু দ্বীন দুঃখীদের হাতে দিন! এবারের ঈদ ভিন্ন রকম অতীত ঈদের মত নয়--- গরীব দুঃখীর সেবায় সবার হৃদয়টা হোক ব্রত ময়।। ঈদ আনন্দ .........

এসএসসির ফল ঈদের পর, নিবন্ধন করলে মোবাইলে যাবে ফল

করোনাভাইরাসের কারণে অনিশ্চয়তার মুখে পড়া এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশের প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন করেছে শিক্ষাবোর্ডগুলো। তবে ঈদের আগে ফল প্রকাশ করা হচ্ছে না কিন্তু এ মাসের মধ্যেই প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন। এবার আরও সহজে আগে আগে খুদে বার্তার মাধ্যমে ফল জানার ব্যবস্থা করেছে শিক্ষাবোর্ডগুলো। ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের জ্যেষ্ঠ সিস্টেম অ্যানালিস্ট মঞ্জুরুল কবীর বলেন, এ জন্য গতকাল সোমবার থেকে প্রাক নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। যারা এই প্রাক নিবন্ধন করবে তারা প্রথম দিকে ফল পাবে। তবে আগের মতো নির্ধারিত পদ্ধতিতেও খুদে বার্তায় ফল জানা যাবে। নতুন ব্যবস্থায় প্রাক নিবন্ধন করা থাকলে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীর মোবাইলে ফল জানিয়ে দেওয়া হবে। প্রাক নিবন্ধনের জন্য যেকোনো মোবাইল অপারেটরের নম্বর থেকে SSC Board Name ( প্রথম তিন অক্ষর) Roll Year লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। প্রতি এসএমএসের জন্য দুই টাকা চার্জ নেওয়া হবে।  

ফেনী জেলার সকল তথ্য

আয়তন : ৯২৮.৩৪ বর্গ কিলোমিটার জনসংখ্যা : ১৪,৯৬,১৩৮ সাক্ষরতার হার : ৫৯.৬০% অবস্থান ও সীমানা : রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ১৬১ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ৯৭ কিলোমিটার। এ জেলার পশ্চিমে নোয়াখালী জেলা , উত্তরে কুমিল্লা জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ , পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ , দক্ষিণ-পূর্বে চট্টগ্রাম জেলা এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। নামকরণ : ফেনী নদীর নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম রাখা হয়েছে ফেনী। মধ্যযুগে কবি-সাহিত্যিকদের লেখায় একটি বিশেষ নদীর স্রোতধারা ও ফেরী পারাপারের ঘাট হিসেবে ফনী শব্দের ব্যবহার পাওয়া যায়। পরবর্তীতে ষোড়শ শতাব্দীর সময়ে কবি কবীন্দ্র পরমেশ্বর পরাগলপুরের বর্ণনায় উল্লেখ করেন, ফনী নদীতে বেষ্টিত চারিধার, পূর্বে মহাগিরি পার নাই তার। এরপর সতের শতকে মির্জা নাথানের ফার্সী ভাষায় রচিত বাহরিস্তান-ই-গায়েবী তে ফনী শব্দটি পরিবর্তিত হয়ে ফেনী -তে পরিণত হয়। ধারণা করা হয় আদি শব্দ ফনী মুসলমান কবি ও সাহিত্যিকদের ভাষায় ফেনীতে পরিণত হয়েছে। ফেনী জেলায় রুপান্তর : ১৯৮৪ সালে প্রশাসনিক পুনর্গঠনের মাধ্যমে যে সকল মহকুমাকে মানোন্ন...

ফুলগাজীর সকল তথ্য

আয়তন : ৯৯.০৩ কিঃমিঃ জনসংখ্যা : ১১৭৭৫০ (রিপোর্ট-২০১১) সাক্ষরতার হার : ৫৭.১৬% নামকরণ : কথিত আছে অত্র এলাকায় জনৈক ফুলগাজী মজুমদার নামীয় একজন গুনি ব্যক্তির নামে ফুলগাজী নামক স্থানের নামের প্রেক্ষিতে ফুলগাজী উপজেলার নামকরণ করা হয়। অবস্থান : ফেনী জেলার উত্তরাংশে ফুলগাজী উপজেলার অবস্থান। এ উপজেলার উত্তরে পরশুরাম উপজেলা , পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ , দক্ষিণে ছাগলনাইয়া উপজেলা , দক্ষিণ-পশ্চিমে ফেনী সদর উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ অবস্থিত। বিওপিঃ ৫টি (কমুয়া, নোয়াপুর, সোনাপুর, খাজুরিয়া, তারাকুচা) অতিত ইতিহাস : ফুলগাজী একটি নবসৃষ্ট উপজেলা।ফুলগাজী উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন (ফুলগাজী, মুন্সীরহাট, দরবারপুর, আনন্দপুর, আমজাদহাট ও জিএমহাট) নিয়ে ফুলগাজী উপজেলা গঠিত হয় । গত ০৪/০৬/২০০২ তারিখের বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় উপজেলাটি গেজেট ভূক্ত হয়, যাহার স্মারক নং উজে-২/১সি-৩/২০০১/২০১, ২৭/৩/২০০২ তারিখে অনুষ্ঠিত নিকার বৈঠকে পরশুরাম উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন (ফুলগাজী, মুন্সীরহাট, দরবারপুর, আনন্দপুর, আমজাদহাট ও জিএমহাট) কর্তন করে উহাদের সমন্বয়ে ফুলগাজী উপজেলা নামে একটি নতু...

ছাগলনাইয়ার সকল তথ্য

আয়তন : ১৩৩.৪৯ কিঃমিঃ জনসংখ্যা : ১,৭০,৫২৪ (প্রায়) সাক্ষরতার হার : ৬৩.১% অবস্থান : উত্তরে ফুলগাজী উপজেলা, দক্ষিনে মিরসরাই উপজেলা, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য এবং পশ্চিমে ফেনী সদর উপজেলা নামকরণ : ছাগলনাইয়া নামকরণ সম্পর্কে কেউ কেউ বলেন যে ইংরেজ আমলের শুরুতে সাগর (Sagor) শব্দটি ভুল ক্রমে সাগল (Sagol) নামে লিপিবদ্ধ হয়েছিল। তাই ছাগলনাইয়া শব্দটি প্রচলিত হয়ে ওঠে। উল্লেখ্য ইংরেজ আমলের পূর্বে কোন পুথি পত্রে ছাগলনাইয়া নামের কোন স্থানের নাম পাওয়া যায় না। প্রশাসনীক এলাকা : ছাগলনাইয়া উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৫টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম ছাগলনাইয়া থানার আওতাধীন। পৌরসভা: ছাগলনাইয়া ইউনিয়নসমূহ: ৫নং মহামায়া ৬নং পাঠাননগর ৭নং ছাগলনাইয়া (ছাগলনাইয়া ইউনিয়নের সম্পূর্ণ অংশ ছাগলনাইয়া পৌরসভার আওতাধীন হওয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম বর্তমানে বিলুপ্ত) ৮নং রাধানগর ৯নং শুভপুর ১০নং ঘোপাল অতিত ইতিহাস : কিছু প্রসিদ্ধ মতানুযায়ী বর্তমান ছাগলনাইয়া কোন এক সময়ে বৌদ্ধ সভ্যতার অন্তর্গত ছিল। পরে উত্তরের পাহাড়ী স্রোতে, প্রাকৃতিক কারণে বা নদী ভাঙ্...

পরশুরামের সকল তথ্য

আয়তন : ৯৫.৭৫ বর্গ কিঃমিঃ জনসংখ্যা : ১,০১,০৬২ সাক্ষরতার হার : ৫৭.৩০% অবস্থান : পরশুরাম উপজেলার আয়তন ৯৫.৭৬ বর্গ কিলোমিটার। এটি আয়তনের দিক থেকে ফেনী জেলার সবচেয়ে ছোট উপজেলা। এ উপজেলার দক্ষিণে ফুলগাজী উপজেলা এবং পূর্ব, উত্তর ও পশ্চিম তিনদিকেই ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ । প্রশাসনীক এলাকা : পরশুরাম উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৩টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম পরশুরাম থানার আওতাধীন। পৌরসভা পরশুরাম ইউনিয়নসমূহ ১নং মির্জানগর ২নং পরশুরাম (পরশুরাম ইউনিয়নের সম্পূর্ণ অংশ পরশুরাম পৌরসভার আওতাধীন হওয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম বর্তমানে বিলুপ্ত) ৩নং চিথলিয়া ৪নং বক্স মাহমুদ নামকরণ : কথিত আছে , অত্র এলাকায় জনৈক পরশুরাম চৌধুরী নামীয় একজন জমিদারের নামে পরশুরাম উপজেলার নামকরণ করা হয়। অতিত ইতিহাস : উপজেলা সৃষ্টির সাথে সাথে এ পরশুরাম উপজেলা গঠিত হয়। তৎসময়ে ১০টি ইউনিয়ন নিয়ে যাত্রা শুরু করে। গত ২০০২ সালের ২৭ শে মার্চ পরশুরাম উপজেলা ভেঙ্গে ফুলগাজী উপজেলা গঠিত হওয়ায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৩টি ইউনিয়ন নিয়ে পরশুরাম উপজেলা। বিগত ১৯৮৩ সাল থেকে এ উপজে...

সোনাগাজীর সকল তথ্য

আয়তন : ২৩৯.১৪ কিঃমিঃ জনসংখ্যা : ৪,২৭,৯১৩ (প্রায়) সাক্ষরতার হার : ৬৫% অবস্থান : ফেনী জেলার সবচেয়ে বড় উপজেলা। এ উপজেলার উত্তরে ফেনী সদর উপজেলা , উত্তর-পশ্চিমে দাগনভূঁইয়া উপজেলা , পশ্চিমে ছোট ফেনী নদী ও নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা , দক্ষিণে নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ও সন্দ্বীপ চ্যানেল, পূর্বে ফেনী নদী ও চট্টগ্রাম জেলার মীরসরাই উপজেলা অবস্থিত। প্রশাসনীক এলাকা : সোনাগাজী উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম সোনাগাজী থানার আওতাধীন। পৌরসভা: সোনাগাজী ইউনিয়নসমূহ: ১নং চর মজলিশপুর ২নং বগাদানা ৩নং মঙ্গলকান্দি ৪নং মতিগঞ্জ ৫নং চর দরবেশ ৬নং চর চান্দিয়া ৭নং সোনাগাজী ৮নং আমিরাবাদ ৯নং নবাবপুর নামকরণ : ধারণা করা হয়, পলাশী যুদ্ধের পর ১৭৮০ খ্রিঃ থেকে ১৮০০ খ্রিঃ এর মাঝামাঝি সময় নয়নগাজী নামে জনৈক ব্যক্তি ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য উপমহাদেশের পশ্চিম অংশ থেকে অত্র এলাকায় আগমন করেন। সোনাগাজী নামে তাঁর এক ছেলে ধনসম্পদের অধিকারী হয়ে এ এলাকায় প্রভাব বিস্তার করেন। সম্ভবত তাঁর নাম অনুসারে অত্র উপজেলার নাম সোনাগাজী ন...

ফেনী সদর এর সকল তথ্য

আয়তন : ২২৬.১৯ বর্গ কিঃমিঃ জনসংখ্যা : ৫,১২,৬৪৬ সাক্ষরতার হার : ৬২.৮০% অবস্থান : সদর উপজেলাটি ফেনী ট্রাংক রোড হতে ৩.০০ কিঃমিঃ পূর্বে অবস্থিত। এ উপজেলার উত্তর-পূর্বে ফুলগাজী উপজেলা ও ছাগলনাইয়া উপজেলা , পূর্বে মুহুরী নদী ও ছাগলনাইয়া উপজেলা, দক্ষিণ-পূর্বে ফেনী নদী ও চট্টগ্রাম জেলার মীরসরাই উপজেলা , দক্ষিণ-পশ্চিমে সোনাগাজী উপজেলা , পশ্চিমে দাগনভূঁইয়া উপজেলা এবং উত্তরে কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা ও ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ অবস্থিত। বাংলাদেশের লাইফ-লাইন নামে পরিচিত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কটি মাত্র ১৯৭.৩৩ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এই উপজেলার মধ্য দিয়ে যাওয়ায় দেশের অর্থনীতিতে এই উপজেলার গুরত্ব অনেক। প্রসাসনীক এলাকা : ফেনী সদর উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম ফেনী সদর থানার আওতাধীন। পৌরসভা : ফেনী ইউনিয়নসমূহ: ১নং শর্শদি ২নং পাঁচগাছিয়া ৩নং বরাহীপুর (বরাহীপুর ইউনিয়নের সম্পূর্ণ অংশ ফেনী পৌরসভার আওতাধীন হওয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম বর্তমানে বিলুপ্ত) ৪নং ধর্মপুর ৫নং কাজিরবাগ ৬নং কালিদহ ৭নং বালিগাঁও ৮নং ধল...

দাগনভূঞার সকল তথ্য

আয়তন : ১৬৫.৮৪ বর্গ (কি:মি:) জনসংখ্যা : ২২৫৪৬৪ জন (রিপার্ট-২০১১) সাক্ষরতার হার : ৫৫.৪৮% অবস্থান : এ উপজেলা ফেনী-নোয়াখালী জাতীয় মহাসড়কের(এন ১০৪) উপর অবস্থিত। এই উপজেলার উপর দিয়েই চট্টগ্রাম থেকে নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর ও বরিশাল বিভাগে যাতায়াত করা হয়।  ফেনী জেলা সদর থেকে এ উপজেলার দূরত্ব প্রায় ১৫ কিলোমিটার। এ উপজেলার পূর্বে ফেনী সদর উপজেলা , দক্ষিণ-পূর্বে সোনাগাজী উপজেলা , দক্ষিণে নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা , পশ্চিমে নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলা এবং উত্তরে কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলা ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা অবস্থিত। নাম করণ : দাগনভূঁইয়া উপজেলার পূর্ব নাম গোপীগঞ্জ, যা ভুলুয়া রাজ্যের অধীনে শাসিত হত। ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায়, প্রখ্যাত জমিদার শ্রী অরুণ সিং বাহাদুরের স্ত্রীর নাম ছিল শ্রী গোপীদেবী যিনি স্বামীর জমিদারীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সে থেকে তার নাম অনুসারে জমিদারী স্ট্রেট গোপীগঞ্জ নামে পরিচিতি লাভ করে। জমির আহমেদ-এর সূত্র মতে, পরবর্তীতে মুঘল সম্রাট শাহাজাহানের পুত্র শাহাজাদা সুজার আমলে বার ভূঁইয়াদের কোন এক উপবংশের মাতু ভূঁইয়া ও দাগন ভূঁ...

আল্লামা সাঈদীকে নিয়ে কিছু কথা

১. জন্মঃ ১৯৪০ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি । পিরোজপুর জেলার সাইদখালী গ্রামে জন্মগ্রহন করেন । পিতার নামঃ মাওলানা ইউসুফ সাঈদী ফুরফুরা পীরের খলিফা এবং স্বনামধন্য ইসলামী পণ্ডিত বা আলেম ছিলেন । মায়ের নামঃ গুলনাহার বেগম, আল্লামা সাইদীর সন্তানঃ চারছেলে- মরহুম রাফিক বিন সাঈদী, আলহাজ্ব শামীম সাঈদী, মাসুদ সাঈদী এবং নাসিম সাঈদী । ২. শিক্ষাজীবনঃ পিতার প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসায় প্রাথমিক শিক্ষা জীবন সমাপ্ত করেন । পরে তিনি খুলনা আলিয়া মাদ্রাসায কিছুদিন এবং পরে ১৯৬২ সালে ছারছিনা আলিয়া মাদ্রাসা থেকে কামিলপাশ করেন । কামিল পাশ করার পর বিভিন্ন ভাষা, ধর্ম, দর্শন , বিজ্ঞান , রাজনীতি, অর্থনীতি, পররাষ্ট্রনীতি, মনোবিজ্ঞান ও বিভিন্নতত্তের উপর দীর্ঘ ৫ বছর অধ্যায়ন করেন । ৩. দায়ী ইলাল্লাহঃ ১৯৬৭ সাল থেকে তিনি নিজেকে "দায়ী ইলাল্লাহ"হিসেবে আত্মনিয়োগ করেন। মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী পৃথিবীর অর্ধশতের ও বেশি দেশে আমন্ত্রিত হয়ে ইসলামের সু-মহান আদর্শ মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন । দেশে তাঁর ৫০ বছরের ইসলাম প্রচারের নমুনা দেখুন, সংক্ষেপে--- ক. চট্টগ্রাম প্যারেড গ্রাউন্ড ময়দানে প্রতি বছর ৫ দিন করে টানা...