Skip to main content

কে এই তামান্নাহ ভাটিয়াহ? কী তার পরিচয় যাকে নিয়ে ইন্টারনেটে হইচই জানুন সকল তথ্য


তামান্নাহ্‌ ভাটিয়া
জন্মঃ ২১ ডিসেম্বর, ১৯৮৯ সাল
বয়স : ৩০ বছর
জাতীয়তা : ভারতীয়

একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী,যিনি মূলত তেলুগু ও তামিল ছবিতে অভিনয় করেন। ২০০৫ সালে চান্দ সা রোশন চেহ্‌রা ছবির মধ্য দিয়ে বলিউডে পা রাখেন এবং একই বছরে তেলুগু ও তামিল ছবিতে কাজ শুরুর আগে ইন্ডিয়ান আইডল-১ বিজয়ী অভিজিত সাওয়ান্তের ‘আপ্‌কা অভিজিত’ এ্যালবামের ‘লাফ্‌জো মে’ নামের একটি গানে তাকে মডেল হিসেবে দেখা যায়। একই বছরে তেলুগু ছবি শ্রী দিয়ে প্রথমবারের মতন তেলুগু চলচ্চিত্রে পদার্পণ করেন এবং পরবর্তী বছর তিনি তার প্রথম তামিল ছবি কেদিতেও নাম লিখেন


২০০৭ সালে তিনি কলেজ জীবনের উপর ভিত্তি করে নির্মিত তেলুগু ছবি হ্যাপি ডে’স্‌ ও তামিল ছবি কাল্লোরি নামের নাট্যচিত্রেও অভিনয় করেন। তার কাজগুলো হলো তামিল ছবি অয়ন (২০০৯), পাইয়া (২০১০) এবং সিরুথাই (২০১১)। ২০১১ সালে তিনি ১০০% লাভ (২০১১) করে তেলুগু ছবিতে ফিরে আসেন। তার অন্যান্য ছবিগুলো হলো রাছা (২০১২), ক্যামেরামান গঙ্গা থো রামবাবু (২০১২), থাডাকা (2013), আগাডু (২০১৪), বাহুবলীঃ দ্য বিগিনিং, বেঙ্গল টাইগার (২০১৫),ওপিরি (২০১৬) এবং 'বাহুবলী ২ঃ দ্য কনক্লুশন (২০১৭)। অতঃপর তিনি নিজেকে তেলুগু ছবিতে একজন সমসাময়িক অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন।

প্রাথমিক জীবন সম্পাদনা

তামান্নাহ্‌ ভাটিয়া ২১ ডিসেম্বর, ১৯৮৯ সালে মুম্বাই, মহারাষ্ট্র, ভারতে সন্তোশ ও রজনীর ঘরে জন্মগ্রহণ করেন এবং তার বড় ভাই হলেন আনন্দ। তাঁর পিতা হলেন একজন ডায়মন্ড ব্যবসায়ী। তিনি হলেন একজন সিন্ধি বংশধর।তিনি তার স্কুল জীবন শেষ করেন ম্যাকেঞ্জি কুপার এডুকেশনাল ট্রাস্ট স্কুল, জুহু, মুম্বাই থেকে। পরে তিনি তার নাম গণনাবিদ্যা (নুমেরোলজি) অনুসারে কিছুটা পরিবর্তন করে ‘তামান্নাহ্‌’ রাখেন। তিনি ১৩ বছর বয়স থেকে কর্মজীবন শুরু করেন এবং স্কুলের বার্ষিক অনুষ্ঠানে একটি মূল চরিত্র করেন, যা তাঁকে পরিচিতি প্রদান করেন এবং পরে মুম্বাইয়ের পৃথিবী থিয়েটার এক বছর কাজ করেন। ২০০৫ সালে প্রকাশিত ইন্ডিয়ান আইডল বিজয়ী অভিজিত সাওয়ান্তের ‘আপ্‌কা অভিজিত’ এ্যালবামের ‘লাফ্‌জো মে’ নামের গানেও তাঁকে দেখা যায়।

কর্মজীবন সম্পাদনা
২০০৫– ২০০৮ সাল সম্পাদনা
তামান্নাহ্‌ ২০০৫ সালে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন মাত্র ১৫ বছর বয়সে এবং নায়িকা হিসেবে চান্দ সা রোশান চেহ্‌রাতেই অভিনয় করেন। পরে ছবিটি বাণিজ্যিকভাবে বক্স অফিসে সফলতা পেতে ব্যর্থ হয়। একই বছরে তিনি তেলুগু চলচ্চিত্রে তার প্রথম তেলুগু ছবি ‘শ্রী’ করেন, পরের বছর ২০০৬ সালে তামিল ছবি কেদি করেন। যদিও ছবিদ্বয় বাণিজ্যিকভাবে আলোর মুখ দেখেনি, তথাপি তাঁর অভিনয় কর্ম তাঁকে অনেক প্রশংসা এনে দেয়

তামান্নাহ্‌ মডেল হিসেবে বিভিন্ন বাণিজ্যিক টেলিভিশন চ্যানেলে আত্মপ্রকাশের অভিজ্ঞতা রাখেন।

চলচ্চিত্র তালিকা সম্পাদনা
বাহুবলী ২: দ্য কনক্লুশন (২০১৭)
বাহুবলী: দ্য বিগিনিং (২০১৬)


পুরস্কার সম্পাদনা

হায়দ্রাবাদ টাইমস্‌ চলচ্চিত্র পুরস্কার সেরা অভিনেত্রী – ১০০% লাভ (২০১১)
সাউথ স্কোপ পুরস্কার, সেরা তামিল অভিনেত্রী – কান্ডেন কাধালাই (২০০৯)


সূত্র : উইকিপিড়িয়া

Comments

Popular posts from this blog

ইংরেজি শিখার কিছু অসাধারণ টিপস? কিন্তু কী? সেই টিপস?

 ঘরে বসে ইংরেজি শিক্ষা করার অনেক টিপস আপনি ইউটিউব, ফেইসবুক অর্থাৎ অনলাইন জগতে আপনি অনেক দেখেছেন । কিন্তু আপনি কোন একটি টিপস কাজে লাগিয়েছেন?  না!  আপনি লাগান নাই!  যদি লাগাতেন অবশ্যই আপনার একটু হলেও দক্ষতা বাড়তো ।    তাই বলছি যতোই ইউটিউব ফেইসবুকে টিপস দেখুন না কেন?  সেগুলোকে কাজে লাগাতে না পারলে আপনার শুধু শুধু সময় এবং চোখের দৃষ্টি নষ্ট করছেন । তাই আমি আপনাদের জন্য আমার নিজস্ব মতামত অর্থাৎ যেটা আমি নিজে প্রয়োগ করে নিজের একটু হলেও ইংরেজীতে দক্ষতা বাড়াতে পারছি সেগুলো তুলে ধরছি ।  ১.  দৈনিক ১০টি করে হলেও শব্দার্থ মুখস্ত করুন । এবং সেগুলোকে প্রথমে মনে মনে নিজের কথা বলার সময় ইউস করুন পরে প্রকাশ্যে ইউস করুন    ২. চেষ্টা করবেন ইংলিশ রোমান্টিক মুভি দেখতে তবে মনে রাখবেন কোন হিট মুভি যেটাকে সোজা বাংলায় বলে মাইর-ফিটের ছবি ঐগুলো দেখবেন না, কারণ ঐসব মুভির কথাগুলো তেমন একটা বুঝা যায় না । যদি আপনি ভালো ইংরেজি বুঝেন তবে দেখতে পারেন প্রবলেম নেই । ৩. সব সময় ইংলিশ ইভেন্ট দেখার জন্য চেষ্টা করবেন, খেলার ইভেন্ট, গানের ইভেন্ট, প্রতিযোগিতার ইভেন্ট যেগুলো উপ...

ফেনী জেলার সকল তথ্য

আয়তন : ৯২৮.৩৪ বর্গ কিলোমিটার জনসংখ্যা : ১৪,৯৬,১৩৮ সাক্ষরতার হার : ৫৯.৬০% অবস্থান ও সীমানা : রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ১৬১ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ৯৭ কিলোমিটার। এ জেলার পশ্চিমে নোয়াখালী জেলা , উত্তরে কুমিল্লা জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ , পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ , দক্ষিণ-পূর্বে চট্টগ্রাম জেলা এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। নামকরণ : ফেনী নদীর নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম রাখা হয়েছে ফেনী। মধ্যযুগে কবি-সাহিত্যিকদের লেখায় একটি বিশেষ নদীর স্রোতধারা ও ফেরী পারাপারের ঘাট হিসেবে ফনী শব্দের ব্যবহার পাওয়া যায়। পরবর্তীতে ষোড়শ শতাব্দীর সময়ে কবি কবীন্দ্র পরমেশ্বর পরাগলপুরের বর্ণনায় উল্লেখ করেন, ফনী নদীতে বেষ্টিত চারিধার, পূর্বে মহাগিরি পার নাই তার। এরপর সতের শতকে মির্জা নাথানের ফার্সী ভাষায় রচিত বাহরিস্তান-ই-গায়েবী তে ফনী শব্দটি পরিবর্তিত হয়ে ফেনী -তে পরিণত হয়। ধারণা করা হয় আদি শব্দ ফনী মুসলমান কবি ও সাহিত্যিকদের ভাষায় ফেনীতে পরিণত হয়েছে। ফেনী জেলায় রুপান্তর : ১৯৮৪ সালে প্রশাসনিক পুনর্গঠনের মাধ্যমে যে সকল মহকুমাকে মানোন্ন...