আয়তন : ১৬৫.৮৪ বর্গ (কি:মি:)
জনসংখ্যা : ২২৫৪৬৪ জন (রিপার্ট-২০১১)
সাক্ষরতার হার : ৫৫.৪৮%
অবস্থান :
এ উপজেলা ফেনী-নোয়াখালী জাতীয় মহাসড়কের(এন ১০৪) উপর অবস্থিত। এই উপজেলার উপর দিয়েই চট্টগ্রাম থেকে নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর ও বরিশাল বিভাগে যাতায়াত করা হয়। ফেনী জেলা সদর থেকে এ উপজেলার দূরত্ব প্রায় ১৫ কিলোমিটার। এ উপজেলার পূর্বে ফেনী সদর উপজেলা , দক্ষিণ-পূর্বে সোনাগাজী উপজেলা , দক্ষিণে নোয়াখালী জেলার
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা , পশ্চিমে
নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলা এবং উত্তরে কুমিল্লা জেলার
নাঙ্গলকোট উপজেলা ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা অবস্থিত।
নাম করণ :
দাগনভূঁইয়া উপজেলার পূর্ব নাম গোপীগঞ্জ, যা ভুলুয়া রাজ্যের অধীনে শাসিত হত। ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায়, প্রখ্যাত জমিদার শ্রী অরুণ সিং বাহাদুরের স্ত্রীর নাম ছিল শ্রী গোপীদেবী যিনি স্বামীর জমিদারীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সে থেকে তার নাম অনুসারে জমিদারী স্ট্রেট গোপীগঞ্জ নামে পরিচিতি লাভ করে। জমির আহমেদ-এর সূত্র মতে, পরবর্তীতে মুঘল সম্রাট শাহাজাহানের পুত্র শাহাজাদা সুজার আমলে বার ভূঁইয়াদের কোন এক উপবংশের মাতু ভূঁইয়া ও দাগন ভূঁইয়া নামে দুই জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ঐ সময় ফেনীর পশ্চিমাঞ্চলে বসতি স্থাপন করে ছিলেন। এদের মধ্যে মাতু ভূঁইয়া বর্তমানে ভূঁইয়া বাড়িতে এবং দাগন ভূঁইয়া দীঘির আশেপাশে স্থায়ী বসতি স্থাপন করেন বলেন ধারণা করা হয়। তার নাম অনুসারে এলাকাটি দাগনভূঁইয়া হিসেবে খ্যাতি পায়।
অতিত ইতিহাস :
১৮৭৬ সালে ব্রিটিশ সরকারের প্রশাসনিক প্রয়োজনে গঠিত বৃহত্তর নোয়াখালীর অংশ হিসেবে ফেনী মহকুমার অন্তর্গত দাগনভূঁঞাকে ১৯৭৯ সালে দাগনভূঁঞা থানা হিসেবে রূপান্তর করা হয়। তম্মধ্যে ফেনী মহকুমা বিলুপ্ত করে ১৯৮৪ সালের মার্চ মাসে ফেনীকে জেলা হিসেবে রূপান্তর করা হয় এবং পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে দাগনভূঁঞা থানাকে দাগনভূঁঞা উপজেলায় উন্নীত করা হয়। দাগনভূঞা ফেনী নদী বিধৌত জনপদ।
প্রশাসনিক এলাকা :
১৯৭৯ সালে দাগনভূঁইয়া থানা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালে প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের ফলে ঐ বছর সেপ্টেম্বরের ১৪ তারিখ এটি উপজেলায় রূপান্তরিত হয়। এ উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়ন রয়েছে। এছাড়াও ১৫২টি গ্রাম ও ১০০টি মৌজা রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলা প্রশাসনিক কার্যক্রম দাগনভূঁইয়া থানার আওতাধীন।
পৌরসভা:
দাগনভূঁইয়া
ইউনিয়নসমূহ:
১নং সিন্দুরপুর
২নং রাজাপুর
৩নং পূর্ব চন্দ্রপুর
৪নং রামনগর
৫নং ইয়াকুবপুর
৬নং দাগনভূঁইয়া
৭নং মাতুভূঁইয়া
৮নং জায়লস্কর
ধর্মবিশ্বাস :
ইসলাম : ৯৩.৪৪%
হিন্দু : ৬.৫৪%
বৌদ্ধ : ০.০২%
শিক্ষা :
সাক্ষরতার হার ৫৫.৪৮% এবং রয়েছে
কলেজ ৪টি
৮টি আলিম মাদ্রাসা
১১টি দাখিল মাদ্রাসা
২৬টি এবতেদায়ী মাদ্রাসা(সংযুক্ত-১৯টি এবং স্বতন্ত্র-৮টি)
২৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়(সহপাঠ-২৩টি এবং বালিকা-২টি)
১টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
১০১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়(সরকারী-৮০টি, বেসরকারী-১৪টি এবং কমিউনিটি-৭টি)
স্বাস্থ :
দাগনভূঁইয়া উপজেলায় ৩১ শয্যাবিশিষ্ট ১টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং ৮টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে।
হাট বাজার :
দাগনভূঁইয়া উপজেলায় ২০টি হাট-বাজার রয়েছে। এর মধ্যে সিন্দুরপুর বাজার, কোরাইশ মুন্সী বাজার, দরবেশ হাট, রাজাপুর বাজার, বৈরাগীর হাট, তুলাতলী বাজার, দুধমুখা বাজার, দাগনভূঁইয়া বাজার, মাতুভূঁইয়া বাজার, ফাজিলের ঘাট বাজার, বেকের বাজার, সিলোনিয়া বাজার, জায়লস্কর বাজার, এতিমখানা বাজার, বরইয়া বাজার উল্লেখযোগ্য।
বিবিধ বিবিরণ :
মসজিদ : ৩০০টি
মাজার : ৬টি
মন্দির : ৩০টি
এতিমখানা : ৪টি
খাল : ৮টি
সড়ক : ২৯৬টি
উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্স : ১টি
মোট জমির পরিমান : ১৯৩৬৫ হেক্টর
দর্শনীয় স্থান :
ছোট ফেনী নদী
দাগনভূঁইয়া জমিদার বাড়ি
দাগনভূঁইয়া দীঘি।
প্রতাপপুর জমিদার বাড়ি
চৌধুরী বাড়ি মসজিদ।
বিজিবি ক্যাম্প।
ভাষা শহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর।
সিলোনীয়া নদী।
দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড।
কৃতি ব্যক্তিত্ব :
আবদুল আউয়াল মিন্টু –– শিল্পপতি।
আবদুস সালাম –– বাংলা ভাষা আন্দোলনের শহীদ।
চঞ্চল আশরাফ –– কবি।
জহুর হোসেন চৌধুরী –– সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ।
সবুজ তাপস –– কবি ও দার্শনিক।
সাবের হোসেন চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ ব্যবসায়ী।
দেওয়ান হাফেজ আবদুর রশিদ –– সুফি সাধক।
মন্ত্রী হামিদুল হক চৌধুরী –– পাকিস্তান শাসনকাল ।
ড. ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী ––
হামিদুল হক চৌধুরী- প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী, যুক্তফ্রন্ট সরকার, পাকিস্তান –– রাজনীতিবিদ।
এয়ার ভাইস মার্শাল এজি মাহমুদ –– বিমান বাহিনী।
এয়ার ভাইস মার্শাল সুলতান মাহমুদ –– বিমান বাহিনী।
আবদুর রশিদ –– নির্বাচন কমিশনার।
প্রকৌশলী নুরুল হুদা –– রাজউক চেয়ারম্যান।
নুরুন নবী চৌধুরী –– খ্যাতিমান ক্রিড়াবিদ।
আবুল বাশার।
মকবুল আহমদ ।
মাওলানা মাইজ্জা হুজুর ।
মাওলানা ইসহাক সাহেব ।
তাবিদ মোহাম্মদ আওয়াল ।
ইত্যাদি আরো অনেকে।
সংসদীয় আসন :
আসন (ফেনী-৩)
এমপি : মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী
দল : জাতিয় পার্টি (এরশাদ)
উপজেলা পরিষদ :
চেয়ারম্যান : দিদারুল কবির রতন
ভাইস চেয়ারম্যান: জয়নাল আবেদিন মামুন
উপজেলা নির্বাহি অফিসার : রবিউল হাসান
তথ্যসংগ্রহে : মোঃ রিফাত হোসেন
............................................. তথ্যসূত্র : উইকিপিডিয়া এবং বাংলাদেশ তথ্য বাতায়ন
জনসংখ্যা : ২২৫৪৬৪ জন (রিপার্ট-২০১১)
সাক্ষরতার হার : ৫৫.৪৮%
অবস্থান :
এ উপজেলা ফেনী-নোয়াখালী জাতীয় মহাসড়কের(এন ১০৪) উপর অবস্থিত। এই উপজেলার উপর দিয়েই চট্টগ্রাম থেকে নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর ও বরিশাল বিভাগে যাতায়াত করা হয়। ফেনী জেলা সদর থেকে এ উপজেলার দূরত্ব প্রায় ১৫ কিলোমিটার। এ উপজেলার পূর্বে ফেনী সদর উপজেলা , দক্ষিণ-পূর্বে সোনাগাজী উপজেলা , দক্ষিণে নোয়াখালী জেলার
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা , পশ্চিমে
নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলা এবং উত্তরে কুমিল্লা জেলার
নাঙ্গলকোট উপজেলা ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা অবস্থিত।
নাম করণ :
দাগনভূঁইয়া উপজেলার পূর্ব নাম গোপীগঞ্জ, যা ভুলুয়া রাজ্যের অধীনে শাসিত হত। ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায়, প্রখ্যাত জমিদার শ্রী অরুণ সিং বাহাদুরের স্ত্রীর নাম ছিল শ্রী গোপীদেবী যিনি স্বামীর জমিদারীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সে থেকে তার নাম অনুসারে জমিদারী স্ট্রেট গোপীগঞ্জ নামে পরিচিতি লাভ করে। জমির আহমেদ-এর সূত্র মতে, পরবর্তীতে মুঘল সম্রাট শাহাজাহানের পুত্র শাহাজাদা সুজার আমলে বার ভূঁইয়াদের কোন এক উপবংশের মাতু ভূঁইয়া ও দাগন ভূঁইয়া নামে দুই জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ঐ সময় ফেনীর পশ্চিমাঞ্চলে বসতি স্থাপন করে ছিলেন। এদের মধ্যে মাতু ভূঁইয়া বর্তমানে ভূঁইয়া বাড়িতে এবং দাগন ভূঁইয়া দীঘির আশেপাশে স্থায়ী বসতি স্থাপন করেন বলেন ধারণা করা হয়। তার নাম অনুসারে এলাকাটি দাগনভূঁইয়া হিসেবে খ্যাতি পায়।
অতিত ইতিহাস :
১৮৭৬ সালে ব্রিটিশ সরকারের প্রশাসনিক প্রয়োজনে গঠিত বৃহত্তর নোয়াখালীর অংশ হিসেবে ফেনী মহকুমার অন্তর্গত দাগনভূঁঞাকে ১৯৭৯ সালে দাগনভূঁঞা থানা হিসেবে রূপান্তর করা হয়। তম্মধ্যে ফেনী মহকুমা বিলুপ্ত করে ১৯৮৪ সালের মার্চ মাসে ফেনীকে জেলা হিসেবে রূপান্তর করা হয় এবং পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে দাগনভূঁঞা থানাকে দাগনভূঁঞা উপজেলায় উন্নীত করা হয়। দাগনভূঞা ফেনী নদী বিধৌত জনপদ।
প্রশাসনিক এলাকা :
১৯৭৯ সালে দাগনভূঁইয়া থানা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালে প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের ফলে ঐ বছর সেপ্টেম্বরের ১৪ তারিখ এটি উপজেলায় রূপান্তরিত হয়। এ উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়ন রয়েছে। এছাড়াও ১৫২টি গ্রাম ও ১০০টি মৌজা রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলা প্রশাসনিক কার্যক্রম দাগনভূঁইয়া থানার আওতাধীন।
পৌরসভা:
দাগনভূঁইয়া
ইউনিয়নসমূহ:
১নং সিন্দুরপুর
২নং রাজাপুর
৩নং পূর্ব চন্দ্রপুর
৪নং রামনগর
৫নং ইয়াকুবপুর
৬নং দাগনভূঁইয়া
৭নং মাতুভূঁইয়া
৮নং জায়লস্কর
ধর্মবিশ্বাস :
ইসলাম : ৯৩.৪৪%
হিন্দু : ৬.৫৪%
বৌদ্ধ : ০.০২%
শিক্ষা :
সাক্ষরতার হার ৫৫.৪৮% এবং রয়েছে
কলেজ ৪টি
৮টি আলিম মাদ্রাসা
১১টি দাখিল মাদ্রাসা
২৬টি এবতেদায়ী মাদ্রাসা(সংযুক্ত-১৯টি এবং স্বতন্ত্র-৮টি)
২৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়(সহপাঠ-২৩টি এবং বালিকা-২টি)
১টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
১০১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়(সরকারী-৮০টি, বেসরকারী-১৪টি এবং কমিউনিটি-৭টি)
স্বাস্থ :
দাগনভূঁইয়া উপজেলায় ৩১ শয্যাবিশিষ্ট ১টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং ৮টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে।
হাট বাজার :
দাগনভূঁইয়া উপজেলায় ২০টি হাট-বাজার রয়েছে। এর মধ্যে সিন্দুরপুর বাজার, কোরাইশ মুন্সী বাজার, দরবেশ হাট, রাজাপুর বাজার, বৈরাগীর হাট, তুলাতলী বাজার, দুধমুখা বাজার, দাগনভূঁইয়া বাজার, মাতুভূঁইয়া বাজার, ফাজিলের ঘাট বাজার, বেকের বাজার, সিলোনিয়া বাজার, জায়লস্কর বাজার, এতিমখানা বাজার, বরইয়া বাজার উল্লেখযোগ্য।
বিবিধ বিবিরণ :
মসজিদ : ৩০০টি
মাজার : ৬টি
মন্দির : ৩০টি
এতিমখানা : ৪টি
খাল : ৮টি
সড়ক : ২৯৬টি
উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্স : ১টি
মোট জমির পরিমান : ১৯৩৬৫ হেক্টর
দর্শনীয় স্থান :
ছোট ফেনী নদী
দাগনভূঁইয়া জমিদার বাড়ি
দাগনভূঁইয়া দীঘি।
প্রতাপপুর জমিদার বাড়ি
চৌধুরী বাড়ি মসজিদ।
বিজিবি ক্যাম্প।
ভাষা শহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর।
সিলোনীয়া নদী।
দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড।
কৃতি ব্যক্তিত্ব :
আবদুল আউয়াল মিন্টু –– শিল্পপতি।
আবদুস সালাম –– বাংলা ভাষা আন্দোলনের শহীদ।
চঞ্চল আশরাফ –– কবি।
জহুর হোসেন চৌধুরী –– সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ।
সবুজ তাপস –– কবি ও দার্শনিক।
সাবের হোসেন চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ ব্যবসায়ী।
দেওয়ান হাফেজ আবদুর রশিদ –– সুফি সাধক।
মন্ত্রী হামিদুল হক চৌধুরী –– পাকিস্তান শাসনকাল ।
ড. ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী ––
হামিদুল হক চৌধুরী- প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী, যুক্তফ্রন্ট সরকার, পাকিস্তান –– রাজনীতিবিদ।
এয়ার ভাইস মার্শাল এজি মাহমুদ –– বিমান বাহিনী।
এয়ার ভাইস মার্শাল সুলতান মাহমুদ –– বিমান বাহিনী।
আবদুর রশিদ –– নির্বাচন কমিশনার।
প্রকৌশলী নুরুল হুদা –– রাজউক চেয়ারম্যান।
নুরুন নবী চৌধুরী –– খ্যাতিমান ক্রিড়াবিদ।
আবুল বাশার।
মকবুল আহমদ ।
মাওলানা মাইজ্জা হুজুর ।
মাওলানা ইসহাক সাহেব ।
তাবিদ মোহাম্মদ আওয়াল ।
ইত্যাদি আরো অনেকে।
সংসদীয় আসন :
আসন (ফেনী-৩)
এমপি : মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী
দল : জাতিয় পার্টি (এরশাদ)
উপজেলা পরিষদ :
চেয়ারম্যান : দিদারুল কবির রতন
ভাইস চেয়ারম্যান: জয়নাল আবেদিন মামুন
উপজেলা নির্বাহি অফিসার : রবিউল হাসান
তথ্যসংগ্রহে : মোঃ রিফাত হোসেন
............................................. তথ্যসূত্র : উইকিপিডিয়া এবং বাংলাদেশ তথ্য বাতায়ন
Comments
Post a Comment