Skip to main content

পরশুরামের সকল তথ্য

আয়তন : ৯৫.৭৫ বর্গ কিঃমিঃ
জনসংখ্যা : ১,০১,০৬২
সাক্ষরতার হার : ৫৭.৩০%

অবস্থান :

পরশুরাম উপজেলার আয়তন ৯৫.৭৬ বর্গ কিলোমিটার। এটি আয়তনের দিক থেকে
ফেনী জেলার সবচেয়ে ছোট উপজেলা। এ উপজেলার দক্ষিণে ফুলগাজী উপজেলা এবং পূর্ব, উত্তর ও পশ্চিম তিনদিকেই
ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ ।

প্রশাসনীক এলাকা :

পরশুরাম উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৩টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম পরশুরাম থানার আওতাধীন।
পৌরসভা
পরশুরাম
ইউনিয়নসমূহ
১নং মির্জানগর
২নং পরশুরাম (পরশুরাম ইউনিয়নের সম্পূর্ণ অংশ পরশুরাম পৌরসভার আওতাধীন হওয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম বর্তমানে বিলুপ্ত)
৩নং চিথলিয়া
৪নং বক্স মাহমুদ

নামকরণ :

কথিত আছে , অত্র এলাকায় জনৈক পরশুরাম চৌধুরী নামীয় একজন জমিদারের নামে পরশুরাম উপজেলার নামকরণ করা হয়।

অতিত ইতিহাস :

উপজেলা সৃষ্টির সাথে সাথে এ পরশুরাম উপজেলা গঠিত হয়। তৎসময়ে ১০টি ইউনিয়ন নিয়ে যাত্রা শুরু করে। গত ২০০২ সালের ২৭ শে মার্চ পরশুরাম উপজেলা ভেঙ্গে ফুলগাজী উপজেলা গঠিত হওয়ায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৩টি ইউনিয়ন নিয়ে পরশুরাম উপজেলা। বিগত ১৯৮৩ সাল থেকে এ উপজেলার কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

স্বাস্থ :

সরকারী হাসপাতালঃ ০১ টি।
স্বাস্থ্য কেন্দ্র/ক্লিনিকঃ ১৪টি ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র-২টি, পল্লী চিকিৎসা কেন্দ্র-২টি।


কৃতি ব্যক্তিত্ব :

শামছুন নাহার মাহমুদ - কবি ও সাহিত্যিক।
হাবিবুল্ল্যাহ বাহার চৌধুরী - যুক্তফ্রন্ট সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রী।
শমসের গাজী - বঙ্গবীর, খন্ডল পরগনার জমিদার এবং স্বাধীন রাজা।
সেনাপতি নাথ - ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের নেতা।

দর্শনীয় স্থান :

শমসের গাজীর দিঘী - সাতকুচিয়া, বক্সমাহমুদ ইউনিয়ন;
জংলী শাহ-এর মাজার - উত্তর গুথুমা, পরশুরাম পৌরসভা;
আবদুল্লাহ শাহ-এর মাজার - উত্তর গুথুমা, পরশুরাম পৌরসভা;
বিলোনিয়া স্থল বন্দর - বাউরখুমা, পরশুরাম পৌরসভা;
মালিপাথর বধ্য ভূমি, পরশুরাম, ফেনী।
বিলোনিয়া রেলওয়ে জংসন-বিলোনিয়া,পরশুরাম, ফেনী।
মহেশপুস্করনী রাবার বাগান।

বিবিধ বিবিরন :

হাট বাজার : ১১
এতিমখানা : ১১
মসজিদ : ২২৩
মন্দির : ৫
তথ্যসংগ্রহে  : মোঃ রিফাত হোসেন

............................................. তথ্যসূত্র : উইকিপিডিয়া এবং বাংলাদেশ তথ্য বাতায়ন



Comments

Popular posts from this blog

ছাগলনাইয়ার সকল তথ্য

আয়তন : ১৩৩.৪৯ কিঃমিঃ জনসংখ্যা : ১,৭০,৫২৪ (প্রায়) সাক্ষরতার হার : ৬৩.১% অবস্থান : উত্তরে ফুলগাজী উপজেলা, দক্ষিনে মিরসরাই উপজেলা, পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য এবং পশ্চিমে ফেনী সদর উপজেলা নামকরণ : ছাগলনাইয়া নামকরণ সম্পর্কে কেউ কেউ বলেন যে ইংরেজ আমলের শুরুতে সাগর (Sagor) শব্দটি ভুল ক্রমে সাগল (Sagol) নামে লিপিবদ্ধ হয়েছিল। তাই ছাগলনাইয়া শব্দটি প্রচলিত হয়ে ওঠে। উল্লেখ্য ইংরেজ আমলের পূর্বে কোন পুথি পত্রে ছাগলনাইয়া নামের কোন স্থানের নাম পাওয়া যায় না। প্রশাসনীক এলাকা : ছাগলনাইয়া উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৫টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম ছাগলনাইয়া থানার আওতাধীন। পৌরসভা: ছাগলনাইয়া ইউনিয়নসমূহ: ৫নং মহামায়া ৬নং পাঠাননগর ৭নং ছাগলনাইয়া (ছাগলনাইয়া ইউনিয়নের সম্পূর্ণ অংশ ছাগলনাইয়া পৌরসভার আওতাধীন হওয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম বর্তমানে বিলুপ্ত) ৮নং রাধানগর ৯নং শুভপুর ১০নং ঘোপাল অতিত ইতিহাস : কিছু প্রসিদ্ধ মতানুযায়ী বর্তমান ছাগলনাইয়া কোন এক সময়ে বৌদ্ধ সভ্যতার অন্তর্গত ছিল। পরে উত্তরের পাহাড়ী স্রোতে, প্রাকৃতিক কারণে বা নদী ভাঙ্...

দাগনভূঞার সকল তথ্য

আয়তন : ১৬৫.৮৪ বর্গ (কি:মি:) জনসংখ্যা : ২২৫৪৬৪ জন (রিপার্ট-২০১১) সাক্ষরতার হার : ৫৫.৪৮% অবস্থান : এ উপজেলা ফেনী-নোয়াখালী জাতীয় মহাসড়কের(এন ১০৪) উপর অবস্থিত। এই উপজেলার উপর দিয়েই চট্টগ্রাম থেকে নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর ও বরিশাল বিভাগে যাতায়াত করা হয়।  ফেনী জেলা সদর থেকে এ উপজেলার দূরত্ব প্রায় ১৫ কিলোমিটার। এ উপজেলার পূর্বে ফেনী সদর উপজেলা , দক্ষিণ-পূর্বে সোনাগাজী উপজেলা , দক্ষিণে নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা , পশ্চিমে নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলা এবং উত্তরে কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলা ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা অবস্থিত। নাম করণ : দাগনভূঁইয়া উপজেলার পূর্ব নাম গোপীগঞ্জ, যা ভুলুয়া রাজ্যের অধীনে শাসিত হত। ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায়, প্রখ্যাত জমিদার শ্রী অরুণ সিং বাহাদুরের স্ত্রীর নাম ছিল শ্রী গোপীদেবী যিনি স্বামীর জমিদারীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সে থেকে তার নাম অনুসারে জমিদারী স্ট্রেট গোপীগঞ্জ নামে পরিচিতি লাভ করে। জমির আহমেদ-এর সূত্র মতে, পরবর্তীতে মুঘল সম্রাট শাহাজাহানের পুত্র শাহাজাদা সুজার আমলে বার ভূঁইয়াদের কোন এক উপবংশের মাতু ভূঁইয়া ও দাগন ভূঁ...

ইংরেজি শিখার কিছু অসাধারণ টিপস? কিন্তু কী? সেই টিপস?

 ঘরে বসে ইংরেজি শিক্ষা করার অনেক টিপস আপনি ইউটিউব, ফেইসবুক অর্থাৎ অনলাইন জগতে আপনি অনেক দেখেছেন । কিন্তু আপনি কোন একটি টিপস কাজে লাগিয়েছেন?  না!  আপনি লাগান নাই!  যদি লাগাতেন অবশ্যই আপনার একটু হলেও দক্ষতা বাড়তো ।    তাই বলছি যতোই ইউটিউব ফেইসবুকে টিপস দেখুন না কেন?  সেগুলোকে কাজে লাগাতে না পারলে আপনার শুধু শুধু সময় এবং চোখের দৃষ্টি নষ্ট করছেন । তাই আমি আপনাদের জন্য আমার নিজস্ব মতামত অর্থাৎ যেটা আমি নিজে প্রয়োগ করে নিজের একটু হলেও ইংরেজীতে দক্ষতা বাড়াতে পারছি সেগুলো তুলে ধরছি ।  ১.  দৈনিক ১০টি করে হলেও শব্দার্থ মুখস্ত করুন । এবং সেগুলোকে প্রথমে মনে মনে নিজের কথা বলার সময় ইউস করুন পরে প্রকাশ্যে ইউস করুন    ২. চেষ্টা করবেন ইংলিশ রোমান্টিক মুভি দেখতে তবে মনে রাখবেন কোন হিট মুভি যেটাকে সোজা বাংলায় বলে মাইর-ফিটের ছবি ঐগুলো দেখবেন না, কারণ ঐসব মুভির কথাগুলো তেমন একটা বুঝা যায় না । যদি আপনি ভালো ইংরেজি বুঝেন তবে দেখতে পারেন প্রবলেম নেই । ৩. সব সময় ইংলিশ ইভেন্ট দেখার জন্য চেষ্টা করবেন, খেলার ইভেন্ট, গানের ইভেন্ট, প্রতিযোগিতার ইভেন্ট যেগুলো উপ...