Skip to main content

গুজব প্রতিরোধে দুর্বারের ভূমিকা কতটুকু? আসলে "দুর্বার"পারবে কী গুজব প্রতিরোধ করতে ?

 


"গুজব" শব্দটি আমাদের দেশে এখন খুব পরিচিত একটি শব্দ । গুজবের কারণে সমাজে অনেক বিশৃঙ্খল সৃষ্টি হচ্চে, সৃষ্টি হচ্চে অনেক মারামারি, এখন এই জিনিসটা আমাদের কাছে একটা মহামারি হয়ে গেছে । কিন্তু গুজব প্রতিরোধের জন্য নেই কোন সংস্থা, নেই কোন সংগঠন তারেই লক্ষে এক ঝাঁক তরুন-তরুনীরা একটা প্লাটফর্ম তৈরী করছে যার নাম "দুর্বার" । দুর্বার মানুষকে দিচ্চে সঠিক দিক নির্দেশনা এবং কোনটি গুজব আর কোনটি সত্যি । আসলে আপনি ও পারেন এই কাজে অংশ গ্রহণ করে মানুষকে বুঝিয়ে দিতে । 

কিন্তু প্রশ্ন হচ্চে কিভাবে করবে এই কাজ দুর্বার?  উত্তর একেবারে সোজা!  বাংলাদেশের সকল স্টুডেন্টরাই পারবে এই কাজটি সহজে করতে । মনে করুন,  আপনার এলাকায় একটি গুজব সৃষ্টি হয়েছে,  ধরুন মানুষের মাথা লাগবে, অথবা রং চা খেলে কোরোনা ধরবে না এমন কিছু । তখন আপনি এই কোথাটি দুর্বার গ্রুফে জানিয়ে দিবেন । এরপর জানতে চাইবেন এই কথাটি সত্যিই কীনা?  যদি সবাই এই কথার সাথে একমত হোন তাহলে এটি সত্যিই বলে বিবেচিত হবে আর তাছাড়া দুর্বার গ্রুফে সকল সদস্যগণ এক একটা শিক্ষিত যুবক-যুবতী । এখানে অনেক সদস্য শিক্ষক, সাংবাদিক, রাজনৈতীক বৃক্তিবর্গ, রাষ্ট্রের গুণীলোক জন এই গ্রুফেরই সদস্য । তাহলে তারা আপনাকে জানিয়ে দিবে সঠিক দিক নির্দেশনা । আপনি কীভাবে কী করতে হবে তারা বুঝিয়ে দিবে আর আপনি সেই ভাবে কাজ করলে খুব সহজে গুজব প্রতিরোধ করতে পারছেন । আপনি যদি সত্যিই সমাজ, রাষ্ট্রের কল্যাণ চান তাহলে অবশ্যই আপনি প্রস্তুত গুজব প্রতিরোধ করতে! 

Comments

Popular posts from this blog

ফেনী জেলার সকল তথ্য

আয়তন : ৯২৮.৩৪ বর্গ কিলোমিটার জনসংখ্যা : ১৪,৯৬,১৩৮ সাক্ষরতার হার : ৫৯.৬০% অবস্থান ও সীমানা : রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ১৬১ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ৯৭ কিলোমিটার। এ জেলার পশ্চিমে নোয়াখালী জেলা , উত্তরে কুমিল্লা জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ , পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ , দক্ষিণ-পূর্বে চট্টগ্রাম জেলা এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। নামকরণ : ফেনী নদীর নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম রাখা হয়েছে ফেনী। মধ্যযুগে কবি-সাহিত্যিকদের লেখায় একটি বিশেষ নদীর স্রোতধারা ও ফেরী পারাপারের ঘাট হিসেবে ফনী শব্দের ব্যবহার পাওয়া যায়। পরবর্তীতে ষোড়শ শতাব্দীর সময়ে কবি কবীন্দ্র পরমেশ্বর পরাগলপুরের বর্ণনায় উল্লেখ করেন, ফনী নদীতে বেষ্টিত চারিধার, পূর্বে মহাগিরি পার নাই তার। এরপর সতের শতকে মির্জা নাথানের ফার্সী ভাষায় রচিত বাহরিস্তান-ই-গায়েবী তে ফনী শব্দটি পরিবর্তিত হয়ে ফেনী -তে পরিণত হয়। ধারণা করা হয় আদি শব্দ ফনী মুসলমান কবি ও সাহিত্যিকদের ভাষায় ফেনীতে পরিণত হয়েছে। ফেনী জেলায় রুপান্তর : ১৯৮৪ সালে প্রশাসনিক পুনর্গঠনের মাধ্যমে যে সকল মহকুমাকে মানোন্ন...

রসায়ন নৈর্বক্তিক অধ্যায়ন ( SSC )

১। TP তে 5 gm কার্বন অক্সাইড গ্যাসের আয়তন কত? উ: 2.55L ২। সাবানের সংকেত কোনটি? উ: C16H33COOK ৩। অ্যালকাইনের সাধারণত সংকেত কোনটি? উ: CnH2n-2 ৪। পানিতে অদ্রবণীয় দূষক দূর করতে কোনটি ব্যবহৃত হয়? উ: ফিটকিরি ৫। K2O2 তে ‘K’ এর জারণ সংখ্যা কোনটি? উ: +1 ৬। কোনটি নিস্ক্রিয় ধাতু? উ: প্লাটিনাম ৭। পানি শূন্য কপার সালফেটের বর্ণ কোনটি? উ: সাদা ৮। সীসার আকরিক কোনটি? উ: গ্যালেনা ৯। বিউটিনের সমাণু কোনটি? উ: সাইক্লোবিউটেন ১০। সিলিকনের একটি পরমাণুর ভর কত গ্রাম? উ:  2.324 x 10-23 ১১। হার্টে পেইসমেকার বসাতে ব্যবহৃত হয় কোনটি? উ: 238Pu ১২। নিচের কোনটির পারমাণবিক ব্যাসার্ধ বেশি? উ:  Ca ১৩। পর্যায় সারণির ৫ম পর্যায়ে মৌলের সংখ্যা কতটি? উ: 18 ১৪। কোনটির জলীয় দ্রবণ তড়িৎ পরিবাহী? উ: তুঁতে ১৫। মোমের তাপমাত্রা গলনাঙ্কে পৌঁছালে তার কোন কোন অবস্থা পরিলক্ষিত হয়? উ: তরল ও বায়বীয় ১৬। হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের বিক্রিয়ায় 9 গ্রাম পানি উৎপন্ন করতে কত গ্রাম অক্সিজেন প্রয়োজন? উ: 8 ১৭। আয়নের দ্রবণে NaOH যোগ করলে সাদা অধঃক্ষে উৎপন্ন হয়। উত্তর: Zn2+, Ca2+, Al3+ ১৮. সোডা অ্যাশের সংকেত কি?...

কে এই তামান্নাহ ভাটিয়াহ? কী তার পরিচয় যাকে নিয়ে ইন্টারনেটে হইচই জানুন সকল তথ্য

তামান্নাহ্‌ ভাটিয়া জন্মঃ ২১ ডিসেম্বর, ১৯৮৯ সাল বয়স : ৩০ বছর জাতীয়তা : ভারতীয় একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী,যিনি মূলত তেলুগু ও তামিল ছবিতে অভিনয় করেন। ২০০৫ সালে চান্দ সা রোশন চেহ্‌রা ছবির মধ্য দিয়ে বলিউডে পা রাখেন এবং একই বছরে তেলুগু ও তামিল ছবিতে কাজ শুরুর আগে ইন্ডিয়ান আইডল-১ বিজয়ী অভিজিত সাওয়ান্তের ‘আপ্‌কা অভিজিত’ এ্যালবামের ‘লাফ্‌জো মে’ নামের একটি গানে তাকে মডেল হিসেবে দেখা যায়। একই বছরে তেলুগু ছবি শ্রী দিয়ে প্রথমবারের মতন তেলুগু চলচ্চিত্রে পদার্পণ করেন এবং পরবর্তী বছর তিনি তার প্রথম তামিল ছবি কেদিতেও নাম লিখেন ২০০৭ সালে তিনি কলেজ জীবনের উপর ভিত্তি করে নির্মিত তেলুগু ছবি হ্যাপি ডে’স্‌ ও তামিল ছবি কাল্লোরি নামের নাট্যচিত্রেও অভিনয় করেন। তার কাজগুলো হলো তামিল ছবি অয়ন (২০০৯), পাইয়া (২০১০) এবং সিরুথাই (২০১১)। ২০১১ সালে তিনি ১০০% লাভ (২০১১) করে তেলুগু ছবিতে ফিরে আসেন। তার অন্যান্য ছবিগুলো হলো রাছা (২০১২), ক্যামেরামান গঙ্গা থো রামবাবু (২০১২), থাডাকা (2013), আগাডু (২০১৪), বাহুবলীঃ দ্য বিগিনিং, বেঙ্গল টাইগার (২০১৫),ওপিরি (২০১৬) এবং 'বাহুবলী ২ঃ দ্য কনক্লুশন (২০১৭...