Skip to main content

গণিত বিষয়ে ভালো ফলাফল করতে হলে আপনাকে অবশ্যই এ নিয়মগুলো আয়ত্ত করতে হবে ।

আমরা যারা ছাত্র তাদের মধ্যে অনেকে আছে যে কিনা গণিতে একেবারে দুর্বল । তাই আমরা এই গণিত পরিক্ষা আসলে আমাদের মধ্যে কেমন ভয় ভয় অনুভব হয়। কিন্তু গণিত কি আধৌ কোন কঠিন বিষয়, আমি বলবো তা একেবারে সহজ। আপনি হয়তো ভাবছেন এই ভাই আবার কি বলে। হ্যা আমি ঠিকই বলছি। আপনি যদি কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলেন হয়তোবা আপনি এ বিষয়ে একেবারে পাকা হয়ে যাবেন নিচে তা আমি আলোচনা করলাম

১. সর্বপ্রথমে আপনি একটি অধ্যায় নির্ধারণ করে পেলবেন যে আমি এ অধ্যায়ের সব অংক করে পেলবো এ মানসিকতা থাকতে হবে
২. যে অধ্যায় ধরবেন সে অধ্যায়ের সকল নিয়ম-কানুন (সূত্র) গুলো খাতায় লিখে রাখুন এবং এগুলো মুখস্ত করে ফেলুন
অধ্যায়ের যতো উদাহরণ দেখবেন সব উদাহরণ বুঝে নিন এবং নিজে নিজে প্যাকটিস করুন
৩. যদি মনে হয় আপনি অনেকটা ধারণা পেয়ে গেছেন তাহলে অনুশীলন গুলো নিজে নিজে করুন
৪. ক্লাস/প্রাইভেট/কোচিং যেখানে অংক করেন সবসময় চেস্টা করবেন তা বুঝে নিতে তাহলে আপনার অনেকটা সহজ হয়ে যাবে
৫. গাইড কিংবা নোট বুক থেকে সৃজনশীল একটা খাতায় লিখে তারপর নিজে নিজে করতে চেস্টা করুন
৬.লেকচার কিংবা পাঞ্জেরি কোম্পানির ""গণিতের মেইড ইজি"" নামের বই আছে এটি সংগ্রহ করে এর দেওয়া প্রশ্নগুলো আয়ত্ত করতে পারলে গণিতের উপর ভালো মার্কস আসা করা যায়  ।
৭. সব সময় গণিতের উপর চর্চা যেন থাকে সে বিষয়ের উপর খেয়াল রাখতে হবে
৮. ক্লাসে চেস্টা করবেন অন্যন্য স্টুডেন্টদের আগে  অংকটা করে পেলতে অর্থাৎ আপনার মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা বোধ থাকতে হবে
৯. আর মনে মনে সব সময় এ চিন্তা মাথায় রাখবেন যে আমি অংকটা পারবো তাহলে অনেক সহজ হয়ে যাবে
উপরের নিয়মগুলো যদি সবসময় পালন করতে পারেন তাহলে আমার মনে হয় আপনি আর গণিতে দুর্বল থাকতে পারবেন না । (ইনশা- আল্লাহ)

... লেখক : মোঃ রিফাত হোসেন (সাগর)
.....মহিপাল সরকারি কলেজ, ফেনী 

Comments

Popular posts from this blog

ইংরেজি শিখার কিছু অসাধারণ টিপস? কিন্তু কী? সেই টিপস?

 ঘরে বসে ইংরেজি শিক্ষা করার অনেক টিপস আপনি ইউটিউব, ফেইসবুক অর্থাৎ অনলাইন জগতে আপনি অনেক দেখেছেন । কিন্তু আপনি কোন একটি টিপস কাজে লাগিয়েছেন?  না!  আপনি লাগান নাই!  যদি লাগাতেন অবশ্যই আপনার একটু হলেও দক্ষতা বাড়তো ।    তাই বলছি যতোই ইউটিউব ফেইসবুকে টিপস দেখুন না কেন?  সেগুলোকে কাজে লাগাতে না পারলে আপনার শুধু শুধু সময় এবং চোখের দৃষ্টি নষ্ট করছেন । তাই আমি আপনাদের জন্য আমার নিজস্ব মতামত অর্থাৎ যেটা আমি নিজে প্রয়োগ করে নিজের একটু হলেও ইংরেজীতে দক্ষতা বাড়াতে পারছি সেগুলো তুলে ধরছি ।  ১.  দৈনিক ১০টি করে হলেও শব্দার্থ মুখস্ত করুন । এবং সেগুলোকে প্রথমে মনে মনে নিজের কথা বলার সময় ইউস করুন পরে প্রকাশ্যে ইউস করুন    ২. চেষ্টা করবেন ইংলিশ রোমান্টিক মুভি দেখতে তবে মনে রাখবেন কোন হিট মুভি যেটাকে সোজা বাংলায় বলে মাইর-ফিটের ছবি ঐগুলো দেখবেন না, কারণ ঐসব মুভির কথাগুলো তেমন একটা বুঝা যায় না । যদি আপনি ভালো ইংরেজি বুঝেন তবে দেখতে পারেন প্রবলেম নেই । ৩. সব সময় ইংলিশ ইভেন্ট দেখার জন্য চেষ্টা করবেন, খেলার ইভেন্ট, গানের ইভেন্ট, প্রতিযোগিতার ইভেন্ট যেগুলো উপ...

ফেনী জেলার সকল তথ্য

আয়তন : ৯২৮.৩৪ বর্গ কিলোমিটার জনসংখ্যা : ১৪,৯৬,১৩৮ সাক্ষরতার হার : ৫৯.৬০% অবস্থান ও সীমানা : রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ১৬১ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ৯৭ কিলোমিটার। এ জেলার পশ্চিমে নোয়াখালী জেলা , উত্তরে কুমিল্লা জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ , পূর্বে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ , দক্ষিণ-পূর্বে চট্টগ্রাম জেলা এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। নামকরণ : ফেনী নদীর নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম রাখা হয়েছে ফেনী। মধ্যযুগে কবি-সাহিত্যিকদের লেখায় একটি বিশেষ নদীর স্রোতধারা ও ফেরী পারাপারের ঘাট হিসেবে ফনী শব্দের ব্যবহার পাওয়া যায়। পরবর্তীতে ষোড়শ শতাব্দীর সময়ে কবি কবীন্দ্র পরমেশ্বর পরাগলপুরের বর্ণনায় উল্লেখ করেন, ফনী নদীতে বেষ্টিত চারিধার, পূর্বে মহাগিরি পার নাই তার। এরপর সতের শতকে মির্জা নাথানের ফার্সী ভাষায় রচিত বাহরিস্তান-ই-গায়েবী তে ফনী শব্দটি পরিবর্তিত হয়ে ফেনী -তে পরিণত হয়। ধারণা করা হয় আদি শব্দ ফনী মুসলমান কবি ও সাহিত্যিকদের ভাষায় ফেনীতে পরিণত হয়েছে। ফেনী জেলায় রুপান্তর : ১৯৮৪ সালে প্রশাসনিক পুনর্গঠনের মাধ্যমে যে সকল মহকুমাকে মানোন্ন...

কে এই তামান্নাহ ভাটিয়াহ? কী তার পরিচয় যাকে নিয়ে ইন্টারনেটে হইচই জানুন সকল তথ্য

তামান্নাহ্‌ ভাটিয়া জন্মঃ ২১ ডিসেম্বর, ১৯৮৯ সাল বয়স : ৩০ বছর জাতীয়তা : ভারতীয় একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী,যিনি মূলত তেলুগু ও তামিল ছবিতে অভিনয় করেন। ২০০৫ সালে চান্দ সা রোশন চেহ্‌রা ছবির মধ্য দিয়ে বলিউডে পা রাখেন এবং একই বছরে তেলুগু ও তামিল ছবিতে কাজ শুরুর আগে ইন্ডিয়ান আইডল-১ বিজয়ী অভিজিত সাওয়ান্তের ‘আপ্‌কা অভিজিত’ এ্যালবামের ‘লাফ্‌জো মে’ নামের একটি গানে তাকে মডেল হিসেবে দেখা যায়। একই বছরে তেলুগু ছবি শ্রী দিয়ে প্রথমবারের মতন তেলুগু চলচ্চিত্রে পদার্পণ করেন এবং পরবর্তী বছর তিনি তার প্রথম তামিল ছবি কেদিতেও নাম লিখেন ২০০৭ সালে তিনি কলেজ জীবনের উপর ভিত্তি করে নির্মিত তেলুগু ছবি হ্যাপি ডে’স্‌ ও তামিল ছবি কাল্লোরি নামের নাট্যচিত্রেও অভিনয় করেন। তার কাজগুলো হলো তামিল ছবি অয়ন (২০০৯), পাইয়া (২০১০) এবং সিরুথাই (২০১১)। ২০১১ সালে তিনি ১০০% লাভ (২০১১) করে তেলুগু ছবিতে ফিরে আসেন। তার অন্যান্য ছবিগুলো হলো রাছা (২০১২), ক্যামেরামান গঙ্গা থো রামবাবু (২০১২), থাডাকা (2013), আগাডু (২০১৪), বাহুবলীঃ দ্য বিগিনিং, বেঙ্গল টাইগার (২০১৫),ওপিরি (২০১৬) এবং 'বাহুবলী ২ঃ দ্য কনক্লুশন (২০১৭...