অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বন্দরে অবস্থিত সিডনি অপেরা হাউজ নান্দনিক স্থাপনার তালিকায় অন্যতম । খ্যাতনামা সঙ্গীতবিদ ও চিত্তবিনোদনকারীদের মিলনস্থল রুপে পরিবেশিত হয় সিডনির অপেরা হাউজ । প্রাচিন এবং আধুনিক স্থাপত্যকলার মিশেলে তৈরী সিডনি অপেরা হাউজ ।
জর্ন উটজান এ স্থাপনার স্বপ্নদ্রষ্টা ও স্থপতি, কিন্ত নির্মানকালে এটি অস্ট্রেলিয়ার সাধারণ মানুষের স্বপ্ন হয়ে ওঠে । প্রায় ১০ হাজার কর্মী অপেরা হাউজটি নির্মান করেন । ১.৬২ হেক্টর জায়গা জুড়ে নির্মিত অপেরা হাউজের ছাদ তৈরীতে প্রায় ১০ লক্ষ টাইলস ব্যবহার করা হয় । স্থাপনটির ভিতরে রয়েছে ২৬৭৯ আসনক্ষমতা কনসার্ট হল, ১৫০৭ আসনক্ষমতার অপের থিয়েটার., ৫৪৪ আসনক্ষমতার ড্রামা থিয়েটার, ৩৯৮ আসনক্ষমতার প্লে হাউস এবং ৪০০ লেক একসাথে কাজ করার মতো স্টুডিও। বিন্যাস পরিবর্তন করে এইসব হলের আয়তন ও আসনক্ষমতা বাড়ানো বা কমানো যায় ।
রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ২০ অক্টোবর, ১৯৭৩ সালে আধুনিক স্থাপত্যকলার পদচিহ্ণ সিডনি অপেরা হাউজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। সিডনি অপেরা হাউজ দীর্ঘদিনের চর্চায় সেখানকার মানুষের যাপিত জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে । এটা এখন তাদের সংস্কৃতির অংশ। প্রতিদিনের মঞ্চ নাটক বা দুনিয়া খ্যাত শিল্পীদের পরিবেশনায় পাশাপাশি নববর্ষ প্রথম প্রহর উদযাপনের কেন্দ্র হয়ে উঠে সিডনি অপেরা হাউজ । পুরো এলাকায় আলোকসজ্জার পাশাপাশি লেজার শোর আয়োজন করা হয় । বছরে প্রায় ৮০ লাখ মানুষ এই অপেরা হাউজ পরিদর্শনে আসেন । বিংশ শতাব্দীর ব্যতিক্রমি স্থাপত্য হিসেবে এটি ২০০৭ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় যুক্ত হয়।
জর্ন উটজান এ স্থাপনার স্বপ্নদ্রষ্টা ও স্থপতি, কিন্ত নির্মানকালে এটি অস্ট্রেলিয়ার সাধারণ মানুষের স্বপ্ন হয়ে ওঠে । প্রায় ১০ হাজার কর্মী অপেরা হাউজটি নির্মান করেন । ১.৬২ হেক্টর জায়গা জুড়ে নির্মিত অপেরা হাউজের ছাদ তৈরীতে প্রায় ১০ লক্ষ টাইলস ব্যবহার করা হয় । স্থাপনটির ভিতরে রয়েছে ২৬৭৯ আসনক্ষমতা কনসার্ট হল, ১৫০৭ আসনক্ষমতার অপের থিয়েটার., ৫৪৪ আসনক্ষমতার ড্রামা থিয়েটার, ৩৯৮ আসনক্ষমতার প্লে হাউস এবং ৪০০ লেক একসাথে কাজ করার মতো স্টুডিও। বিন্যাস পরিবর্তন করে এইসব হলের আয়তন ও আসনক্ষমতা বাড়ানো বা কমানো যায় ।
রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ২০ অক্টোবর, ১৯৭৩ সালে আধুনিক স্থাপত্যকলার পদচিহ্ণ সিডনি অপেরা হাউজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। সিডনি অপেরা হাউজ দীর্ঘদিনের চর্চায় সেখানকার মানুষের যাপিত জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে । এটা এখন তাদের সংস্কৃতির অংশ। প্রতিদিনের মঞ্চ নাটক বা দুনিয়া খ্যাত শিল্পীদের পরিবেশনায় পাশাপাশি নববর্ষ প্রথম প্রহর উদযাপনের কেন্দ্র হয়ে উঠে সিডনি অপেরা হাউজ । পুরো এলাকায় আলোকসজ্জার পাশাপাশি লেজার শোর আয়োজন করা হয় । বছরে প্রায় ৮০ লাখ মানুষ এই অপেরা হাউজ পরিদর্শনে আসেন । বিংশ শতাব্দীর ব্যতিক্রমি স্থাপত্য হিসেবে এটি ২০০৭ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় যুক্ত হয়।
Comments
Post a Comment